উত্তর কোরিয়া তাদের বিরুদ্ধে প্রচারণা বন্ধের জন্য ৪৮ ঘণ্টা সময় দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়াকে। সীমান্তে লাউড স্পিকার বাজিয়ে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রচারণা বন্ধ না হলে উত্তর কোরিয়া সামরিক পদক্ষেপ নেবে বলেও হুমকি দিয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়া বলেছে, তাদের লাউড স্পিকার লক্ষ্য করে উত্তর কোরিয়া রকেট ছোড়ার পর তারাও উত্তর কোরিয়ায় গোলা ছুড়েছে।
এমাসের গোঁড়ার দিকে সীমান্তে টহলদানকারী দুইজন দক্ষিণকোরীয় সৈন্য মাইনে আহত হওয়ার পর দক্ষিণ কোরিয়া লাউডস্পিকারে আবার প্রচারণা শুরু করে। ওই এলাকায় মাইন পাতার অভিযোগ উত্তর কোরিয়া অস্বীকার করেছে।
দুই কোরিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় সমুদ্র সীমা বরাবর আগেও বহুবার উত্তেজনা ছড়িয়েছিল।
উত্তর কোরিয়ার দিক থেকে বৃহস্পতিবার দক্ষিণ কোরিয়ার এক সামরিক ইউনিট লক্ষ্য করে গোলা নিক্ষেপ করা হয়।
এরপর দক্ষিণ কোরিয়াও পাল্টা গোলাবর্ষণ করে এর জবাব দেয়। এই সর্বশেষ দফা গোলাগুলির পর দুই দেশের সীমান্তে উত্তেজনা আরও বেড়েছে। উত্তর কোরিয়া এই বলে তার প্রতিবেশীকে হুঁশিয়ার করে দিয়েছে যে, লাউডস্পিকারে তাদের বিরুদ্ধে প্রচারণা বন্ধ করা না হলে তারা সামরিক ব্যবস্থা নেবে ।
দক্ষিণ কোরিয়া তার পশ্চিম সীমান্তের একটি অঞ্চল থেকে বেসামরিক নাগরিকদের সরে যেতে বলেছে। দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল জরুরি বৈঠকও ডেকেছে ।
ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে দুই কোরিয়ার মধ্যে যুদ্ধাবস্থা চলছে, ১৯৫৩ সালে যুদ্ধ শেষ হলেও দুই দেশের মধ্যে কোন শান্তি চুক্তি এ পর্যন্ত হয়নি । সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বহুবার দুই দেশের মধ্যে সীমান্তে গোলাগুলি হয়েছে।-বিবিসি।সীমান্তে লাউড স্পিকার বাজিয়ে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রচারণা বন্ধ না হলে উত্তর কোরিয়া সামরিক পদক্ষেপ নেবে বলেও হুমকি দিয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়া বলেছে, তাদের লাউড স্পিকার লক্ষ্য করে উত্তর কোরিয়া রকেট ছোড়ার পর তারাও উত্তর কোরিয়ায় গোলা ছুড়েছে।
এমাসের গোঁড়ার দিকে সীমান্তে টহলদানকারী দুইজন দক্ষিণকোরীয় সৈন্য মাইনে আহত হওয়ার পর দক্ষিণ কোরিয়া লাউডস্পিকারে আবার প্রচারণা শুরু করে। ওই এলাকায় মাইন পাতার অভিযোগ উত্তর কোরিয়া অস্বীকার করেছে।
দুই কোরিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় সমুদ্র সীমা বরাবর আগেও বহুবার উত্তেজনা ছড়িয়েছিল।
উত্তর কোরিয়ার দিক থেকে বৃহস্পতিবার দক্ষিণ কোরিয়ার এক সামরিক ইউনিট লক্ষ্য করে গোলা নিক্ষেপ করা হয়।
এরপর দক্ষিণ কোরিয়াও পাল্টা গোলাবর্ষণ করে এর জবাব দেয়। এই সর্বশেষ দফা গোলাগুলির পর দুই দেশের সীমান্তে উত্তেজনা আরও বেড়েছে। উত্তর কোরিয়া এই বলে তার প্রতিবেশীকে হুঁশিয়ার করে দিয়েছে যে, লাউডস্পিকারে তাদের বিরুদ্ধে প্রচারণা বন্ধ করা না হলে তারা সামরিক ব্যবস্থা নেবে ।
দক্ষিণ কোরিয়া তার পশ্চিম সীমান্তের একটি অঞ্চল থেকে বেসামরিক নাগরিকদের সরে যেতে বলেছে। দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল জরুরি বৈঠকও ডেকেছে ।
0 comments: