বুধবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৫

কাছে টাকা না থাকলেও বাবা/মা/ভাই/স্বামী কাউকে না কাউকে চাপ দিয়ে হলেও জিনিসটা চাই : হ্যাপি

কাছে টাকা না থাকলেও বাবা/মা/ভাই/স্বামী কাউকে না কাউকে চাপ দিয়ে হলেও জিনিসটা চাই : হ্যাপি

বর্তমান সময়ের আলোচিত মডেল, চিত্রনায়িকা নাজনিন আক্তার হ্যাপী। তাকে আর ক্রিকেটার রুবেলকে নিয়ে নানান তর্ক, বিতর্ক এবং জল গোলা কম হয়নি। এসব কথা আর নতুন কিছু নয়। তবে নতুন কথা হলো দুনিয়াবি সকল কিছু ছেড়ে এবার আল্লাহর একজন খাস বান্দা হিসেবে নিজে তুলে ধরে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধায় তার ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাসে লিখেছে ‘আল্লাহর সৃষ্টি চোখ দিয়ে টিভিতে নাচ-গান দেখা উচিৎ নয়’।
তার ফেসবুক থেকে স্ট্যাটাসটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো। ‘কোথা থেকে শুরু করব বুঝতে পারছি না!টিভিতে,পত্রিকাতে,অনলাইন সাইটে আমরা বিভিন্ন পন্যের মনোমুগ্ধকর বিজ্ঞাপন দেখি,এবং বিজ্ঞাপনের ঝলকে চোখই সরানো যায় না এবং অনেক পন্যের বিজ্ঞাপন দেখে আমরা তো প্রতিজ্ঞা করেই ফেলি যে, এটা কিনবোই!এবং নিজের কাছে টাকা না থাকলেও বাবা/মা/ভাই/স্বামী কাউকে না কাউকে চাপ দিয়ে হলেও জিনিসটা চাই!
কোন তারকার সাথে দেখা করার অফার? দিন রাত এক করে কিভাবে ভাগ্যবান/ভাগ্যবতী উইনার হয়ে কিভাবে তারকার সাথে দেখা করা যায়,তারপর কিভাবে সেলফি তোলা যায় এসব ভেবে পাগল হয়ে যাই।তারপর বন্ধুদের বলতে হবে, আমি কার সাথে দেখা করছি জানিস? এই দেখ সেলফি দেখ! একটু ভেবে বলুন তো এসবের পেছনে ছুটে,এসব নিয়ে চিন্তা ভাবনা করে আসলে কোন ফায়দা আছে? প্রকৃত অর্থে হচ্ছে ঈমান নষ্ট করার জন্য এসবই যথেষ্ট। দুনিয়ার কান্ড-কারখানা দেখে আর সেসবে গা ভাসিয়ে ফায়দা দুনিয়া পর্যন্তই শুধু হতে পারে। কিন্তু আখিরাতে? আমরা এসবে মনযোগ দিয়ে আল্লাহর কাছ থেকে দূরে সরে যাচ্ছি।

Victory Day troublemakers, if any, will be firmly dealt with: IGP

Victory Day troublemakers, if any, will be firmly dealt with: IGP


অবশেষে বিপিএল এর শিরোপা জিতে নিল কুমিল্লা

অবশেষে বিপিএল এর শিরোপা জিতে নিল কুমিল্লা

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) প্রথম দুই আসরের শিরোপা মাশরাফি বিন মর্তুজার হাতে উঠছিল। তৃতীয় শিরোপা জয় করে হ্যাটট্রিক করতে চেয়েছিলেন মাশরাফি। মঙ্গলবার বরিশাল বুলসকে তিন উইকেটে হারিয়ে শিরোপা জয় করে মাশরাফির কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। সেই সুবাদে তিনি হ্যাটট্রিক করার গৌরব অর্জন করলেন।
আগে ব্যাটিং করে বরিশাল বুলস সাত উইকেটে ১৫৬ রান সংগ্রহ করে। জবাবে শেষ বলে নাটকীয় জয় তুলে নেয় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। ২৮ বলে ৩৯ রানের অসাধারণ এক ইনিংস খেলে দলের জয় শেষ বলে নিশ্চিত করেন অলোক কাপালি। অবশ্য শুরুতে ৩৭ বলে ৫৩ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেন ইমরুল।
২০১২ সালের ফাইনাল
প্রথম বিপিএলের ফাইনালে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটসর প্রতিপক্ষ বরিশাল বার্নাসকে আট উইকেটে হারিয়ে শিরোপা জয় করে। আগে ব্যাটিং করে বরিশাল সাত উইকেটে ১৪০ রান জমা করে। জবাবে ২৬ বল ও আট উইকেট হাতে রেখে জয় নিশ্চিত করে মাশরাফির ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস। সেবার মাশরাফির জয়ের নায়ক ছিলেন পাকিস্তানের ইমরান নাজির। ৪৩ বলে ছয় চার ও ছয় ছক্কায় ৭৫ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন নাজির।

২০১৩ সালের ফাইনাল
২০১৩ সালের বিপিএলের ফাইনালে মাশরাফির ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের প্রতিপক্ষ চিটাগং কিংস। প্রতিপক্ষ দলের অধিনায়ক হিসেবে মাহমুদউল্লাহ ছিলেন চিটাগং কিংসে। কিন্তু মাশরাফির কাছে হার মানতেই হয় তাকে। আগে ব্যাটিং করে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস নয় উইকেটে ১৭২ রান তুলে নেয়। দলের হয়ে এনামুল হক বিজয় করেন ৫৮ রান। সাকিব আল হাসান করেছিলেন ৪১ রান। বড় পুঁজি পেয়ে ঢাকা ছিল বেশ লড়াকু। চিটাগংকে ১৬.৫ ওভারেই অলআউট করে দেয় ঢাকা। আলফেনসো থমাস ও মোশারফ হোসেন রুবেল তিনটি করে উইকেট নেন। ম্যাচসেরা নির্বাচিত হন মোশাররফ হোসেন রুবেল।
প্রসঙ্গত, বিপিএলের প্রথম ও দ্বিতীয় আসরে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের হয়ে খেলা মাশরাফি ২১ ম্যাচে দলকে ১৬ জয়ের স্বাদ দিয়েছিলেন।

সূত্র : বাংলাদেশের খেলা


বিজয়ের সাজে সেজেছে রাজধানী ঢাকা মহানগরী ।

বিজয়ের সাজে সেজেছে রাজধানী ঢাকা মহানগরী ।

বিজয়ের সাজে সেজেছে রাজধানী ঢাকা মহানগরী । মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন সড়ক, সড়ক দ্বীপ ও ভবনে শোভা পাচ্ছে বর্ণিল আলোকসজ্জা। আলোকসজ্জায় সজ্জিত নগরী । সন্ধ্যার পর রং বেরংয়ের আলোকচ্ছটায় ঝলমলিয়ে ওঠে  নগরীর বিভিন্ন এলাকাগুলো। আলো দিয়ে তৈরি করা হয় প্রিয় লাল-সবুজ পতাকা। মনকাড়া এমন আলোকসজ্জায় মুগ্ধ নগরবাসী ।






মাদককে না বলুন । আপনার সন্তান, ভাই এর গতিবিধি লক্ষ্য করুন । দেশের অন্যতম সম্পদ যুবসমাজকে মাদকাসক্তের মত ধংসের পথ হতে রক্ষা করুন !!

মাদককে না বলুন । আপনার সন্তান, ভাই এর গতিবিধি লক্ষ্য করুন । দেশের অন্যতম সম্পদ যুবসমাজকে মাদকাসক্তের মত ধংসের পথ হতে রক্ষা করুন !!

ঢাকা দক্ষিনের সাবেক ৫৮ এর সুযোগ্য চেয়ারম্যান জনাব মরহুম হাজী হেদায়েত উল্লাহ সাহেবের সুযোগ্য কৃতি সন্তান বর্তমান ২২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও এলাকাবাসীর নয়ন মনি জনাব তারিকুল ইসলাম সজিব ভাই এলাকার যুবসমাজ মাদকাসক্ত রোধকল্পে বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহন করেছেন। তিনি ইতিমধ্যে তাহার নির্বাচনী এলাকায় আধুনিকতার জোয়ারে উদ্দিগ্ন। তার আধুনিকায়নের অন্যতম পদক্ষেপ এলাকা হতে মাদক নিরমূল। এবং যুব সমাজকে মাদকাসক্তের মত ধংসের পথ হতে রোধ করা। যেটি তিনি স্থানীয় সাংসদ জনাব ফজলে নূর তাপস সাহেবের সহায়তায় ঢাকা সিটির অন্যতম মাদক আস্থানা হাজারীবাগের গনকটুলি সুইপার কলনীর মত মাদক আস্থানা হতে মাদক নিরমূল করতে সক্ষম হয়েছেন। এটি তার বড় কৃতিত্ব। তাহার এই ধরনের সমাজ সেবা মূলক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপকে এলাকা বাসী সাদুবাদ জানায় । তিনি ইতিমধ্যেই দেশের অন্যতম সম্পদ যুবসমাজকে মাদকাসক্তের মত ধংসের পথ হতে ফিরিয়ে আনার যে আপ্রান চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন সেটি সত্যই প্রশংসনীয় । আপামর জনসাধারন তার নিকট আশাবাদী । বৃদ্ধ বনিতা ছোট বড় তথা এলাকাবাসী তার এই ধরনের অন্যতম সমাজসেবা মূলক কর্ম কান্ডকে সম্মানের সাথে সমার্থন সহ উৎসাহ উদ্দীপনা দিচ্ছে । বলার অবকাশ রাখে না যে তার পিতা সুযোগ্য চেয়ারম্যান জনাব মরহুম হাজী হেদায়েত উল্লাহ সাহেবও এলাকাবাসীর নয়নের মনি ছিলেন । সুখে দুখে এলাকাবাসীর পাশে দাড়াতেন । তার রাজনীতিতে যেমন ছিল বিছক্ষ্ণতা তেমনই ছিল সমাজ সেবা । তারই উত্তরসূরী হিসাবে সুযোগ্য কৃতি সন্তান প্বরগতিশীল রাজনীতিবিদ ও বর্তমান ঢাকা দক্ষিনের ২২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও এলাকাবাসীর নয়ন মনি জনাব তারিকুল ইসলাম সজিব ভাই এলাকাবাসীর সুখে দুখে পাশে দাঁড়ানোই তার অন্যতম লক্ষ্য ।  দেশের অন্যতম সম্পদ যুবসমাজকে মাদকাসক্তের মত ধংসের পথ হতে রক্ষা করাই এই কিংবদন্তীর মূল লক্ষ্য ।