সোমবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

মাটির নিচে গ্রাম!

মাটির নিচে গ্রাম!

মাটির নিচে গ্রাম! ভাবতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। রূপকথার মতো এই গ্রামটির অবস্থান অস্ট্রেলিয়ায়। সেখানে একটি আস্ত শহরই গড়ে উঠেছে মাটির নিচে। কুবের পেডি নামের ওই শহরটি আর পাঁচ আধুনিক শহরের মতোই। অ্যাডিলেড থেকে ৮৪৬ কিলোমিটার উত্তরে। প্রায় সাড়ে ৩ হাজার মানুষের বসবাস শহরটিতে। যেখানে সকলেই মাটির নীচে বাস করেন!
এই শহরটির জন্ম ১৯১৫ সালে। শহরটির মূল বৈশিষ্ট হল বহুমূল্য রত্নের খনি। opal নামক রত্নটি বিশ্বের ৯৫ শতাংশই পাওয়া যায় কুবের পেডি এলাকা থেকে। শহরটিতে বাইরে থেকে দেখলে তাজ্জব হতে হয়। চারিদিক জনমানব শূন্য। স্থানে স্থানে গুহা। সেই গুহাগুলি থেকে নেমে গিয়েছে সুড়ঙ্গের মতো সিঁড়ি। সেই সিঁড়ি চলে গিয়েছে গভীরে। সিঁড়ি ধরে নীচে নামলেই রূপকথা! যেখানে সকলেই মাটির নীচে বাস করেন!অত্যাধুনিক বাসস্থান। উচ্চপ্রযুক্তির সরঞ্জাম। রয়েছে দামি হোটেল। সুইমিং পুল।

কেন এই শহর মাটির তলায়?
অস্ট্রেলিয়ার একটি বিস্তীর্ণ অঞ্চলে চলে তীব্র গ্রীষ্মের দাপট। গ্রীষ্মকালে কুবের পেডি এলাকায় তাপমাত্রা ছাড়িয়ে যায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাই সেখানকার মানুষ সকলেই মাটির নীচে বাস করেন!


সবচেয়ে বড় পুরুষাঙ্গ তার দাবী করে গিনিসে নাম চান রবার্ট

সবচেয়ে বড় পুরুষাঙ্গ তার দাবী করে গিনিসে নাম চান রবার্ট

৫২ বছর বয়সী রবার্ট এসকুইভেল ক্যাবরেরা চান নিজের নামটা গিনিস বুকে লেখা থাকুক। কারণ তার দাবি বিশ্বের সবচেয়ে বড় পুরুষাঙ্গ তারই। যার দৈর্ঘ্য ১৮ দশমিক ৯ ইঞ্চি।
এরআগে জোয়ান ফেলকন বিশ্বের সব থেকে বড় পুরুষাঙ্গের অধিকারী ছিলেন। তার পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্য ছিল ১৩ দশমিক ৫ ইঞ্চি। 





তবে রবার্টের ক্ষেত্রে বাধ সাধলেন চিকিৎসকরা। তারা জানিয়েছেন, রবার্টের পুরুষাঙ্গ ১৩ ইঞ্চি পর্যন্ত চামড়ার ভেতরে রয়েছে। এক্সরে করার পরই ধরা গেছে যথাযথ দৈর্ঘ্য। 
এদিকে নিজের পুরুষাঙ্গ নিয়ে রীতিমত বিরক্ত রবার্ট। কারণ তিনি ঠিক মতো কাজ করতে পারছেন না। এমনকি কোনো নারীও তার সঙ্গে সম্পর্কে জড়ায় না।