বুধবার, ৮ মার্চ, ২০১৭

নিষিদ্ধ ঘোষিত ব্যাটারী চালিত অটো-রিক্সা ঢাকা নগরীতে অবৈধভাবে চালনা ব্যবসা রমরমা !!  রহস্যজনক মুখোস ফাঁস !! জড়িত কামরাঙ্গীরচর থানা ছাত্রদলের নেতা মোঃ সোহরাব এবং লালবাগ থানা ছাত্রদলের ছাত্রনেতা মোঃ বিল্লাল হোসেন দের মুখোস উম্মোচন !!

নিষিদ্ধ ঘোষিত ব্যাটারী চালিত অটো-রিক্সা ঢাকা নগরীতে অবৈধভাবে চালনা ব্যবসা রমরমা !! রহস্যজনক মুখোস ফাঁস !! জড়িত কামরাঙ্গীরচর থানা ছাত্রদলের নেতা মোঃ সোহরাব এবং লালবাগ থানা ছাত্রদলের ছাত্রনেতা মোঃ বিল্লাল হোসেন দের মুখোস উম্মোচন !!


রমরমা ব্যবসা!! নিষিদ্ধ ঘোষিত ব্যাটারী চালিত অটো-রিক্সা ঢাকা নগরীতে অবৈধভাবে চালনা ব্যবসা করছে অসাধুরা !!  রহস্যজনক মুখোস ফাঁস !! জড়িত কামরাঙ্গীরচর থানা ছাত্রদলের নেতা মোঃ সোহরাব এবং লালবাগ থানা ছাত্রদলের ছাত্রনেতা মোঃ বিল্লাল হোসেন দের মুখোস উম্মোচন !!

তথা কথিত কামরাঙ্গীরচর থানা ছাত্রদলের নেতা মোঃ সোহরাব এবং লালবাগ থানা ছাত্রদলের ছাত্রনেতা মোঃ বিল্লাল হোসেন আসলে কারা ? তারা নামধারী ছাত্র ক্যাডার নাসির উদ্দিন আহমেদ পিন্ট এর একান্ত সহযোগী এবং অন্যতম সক্রিয় ও নামধারী ক্যাডার ছিল। তাদের রহস্যজনক মুখোস ফাসঁ হয়ে গেল। তথা কথিত মোঃ সোহরাব এবং মোঃ বিল্লাল হোসেন ছাত্রদলের সক্রিয় ছাত্রনেতা হিসাবে বিএনপি দলের পক্ষ হয়ে সক্রিয় ক্যাডার হিসাবে দলের একান্ত একটিভ লেডার হিসাবে বিএনপি দলীয় কর্মকান্ড করিত। এখন তারা বর্তমান সরকার দলীয় আওয়ামীলীগ দলের খাস লোক হিসাবে নিজেদের পরিচয় দিয়ে সুবিধা ভোগ করিতেছে। এটাই তাদের প্রকৃত চরিত্র। বর্তমানে তারা নিজেদেরকে বর্তমান সরকারের আওয়ামীলীগের সক্রিয় সদস্য বলে পরিচয় দিয়ে দলের সুবিধা ভোগ করছে এবং তারা পুরাদমে রাজত্ব কায়েম করে চলছে। তারা সরকার দলের নাম বিক্রি করে দলের নাম ভাংগিয়ে অবৈধ ভাবে সুবিধা ভোগ করে চলছে। লালবাগ থানা ছাত্রদলের নেতা মোঃ বেল্লাল হোসেন এবং কামরাঙ্গীরচর থানা ছাত্রদলের নেতা মোঃ সোহরাব হোসেন তারা তাদের পরিচয় গোপন করে বর্তমান সরকার দলের খাস লোক বলে নিজেকে পরিচয় দিয়ে সরকার নিষিদ্ধ ঘোষিত ব্যাটারী চালিত অটো-রিক্সা ঢাকা সিটিতে অবৈধভাবে চালানোর জন্য ময়ূর মার্কা  মার্ক/মনোগ্রাম ব্যবহার করে এবং কামরাঙ্গীরচর থানা ছাত্রদলের নেতা মোঃ সোহরাব প্রজাপতি মনোগ্রাম/মার্ক  ব্যবহার করে নিষিদ্ধ ঘোষিত ব্যাটারী চালিত অটো-রিক্সা চালনা সহ অসাদু উপায়ে উক্ত অবৈধ ও নিষিদ্ধ ঘোষিত ব্যাটারী চালিত অটো  রিক্সা প্রতি মাসিক ১০০০/= টাকা উৎকোচ আদায় করে অসাদু উপায়ে সরকারের চোখে ধূলি দিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিতেছে।  অপরদিকে সরকার দলীয়রা মুখে বুড়া আংগুল দিয়ে আংগুল চুষছে। এরা আসলে কোন দলের কেউ না। হতে পারে না। এরা সুবিধাভোগী ও সুবিধাবাদী দলের সক্রিয় সদস্য !! যখন যে দল সরকার গঠন করে ক্ষমতায় আসে তখন তারা সেই দলের খাস লোক। এটা তাদের স্বভাব-চরিত্র। তারা কোন দলের লোক হতে পারে না। তারা সুবিধাবাদী ও সুবিধাভোগী দলের সক্রিয় সদস্য। তাদের বয়ঃকট করা উচিৎ। এরা আসলে কোন দলের কেউ না। এরা সুবিধাভোগী ও সুবিধাবাদী দলের সক্রিয় সদস্য !! যখন যে দল সরকার গঠন করে তখন তারা সেই দলের লোক। এটা রোধকল্পে সরকারের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করছি।