বিধিনিষেধ ছিল। ছিল কড়া নিরাপত্তা। তার মধ্যেও থেমে ছিল না উদযাপন।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে খ্রিষ্টীয় বছরের শেষ দিনটিকে বিদায় জানিয়েছে মানুষ। একই সঙ্গে তারা নতুন বছরকে বরণ করেছে। বিপুল প্রত্যাশা আর সম্ভাবনার স্বপ্ন নিয়ে নতুন দিনের আলো ফুটেছে।
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও এবার বর্ষবরণ নিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা একটু বেশিই ছিল। সে কারণে নিরাপত্তায় ছিল বাড়তি কড়াকড়ি।
নিরাপত্তার প্রশ্নে কোনো ছাড় না দেওয়ার কথা আগেভাগেই জানিয়ে দেয় পুলিশ। নিরাপত্তার বিষয়ে কঠোর হতে সরকারের উচ্চপর্যায় থেকেও আসে নির্দেশ।
সন্ধ্যার পর প্রকাশ্যে বর্ষবরণের সব রকমের অনুষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়। তারকা হোটেল বা ক্লাবের অনুষ্ঠানে নিজস্ব নিরাপত্তা নিশ্চিত করে কর্তৃপক্ষ। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাজারো সদস্য ঢাকায় দায়িত্ব পালন করেন। নিরাপত্তার খাতিরে চলে বাড়তি তল্লাশি।
বিধিনিষেধ আর কড়াকড়ির মধ্যেও থেমে থাকেনি উৎসব। সীমিত পরিসরে, নিজ নিজ এলাকায়, ভবনের ছাদে বা ঘরোয়া পরিবেশে ২০১৫ সালকে বিদায় জানিয়েছে নগরবাসী। পুরোনো ক্ষত ভুলে গিয়ে নতুন আশায় বুক বেঁধে ২০১৬ সালকে তারা স্বাগত জানিয়েছে।
রাজধানীর কোনো কোনো এলাকায় থেমে থেমে পটকা ফাটানো হয়েছে। পোড়ানো হয়েছে আতশবাজি। কেউ উড়িয়েছে ফানুস। বন্ধুরা, স্বজনেরা জড়ো হয়ে হইচই করেছে। কেক কেটেছে। জমজমাট বারবিকিউ পার্টি করেছে। প্রাণ খুলে গান ধরে আড্ডা মাত করেছে কেউ কেউ।
সন্ধ্যার পর ফেসবুক সরগরম হয়ে ওঠে। সেখানে রাতভর চলে আনাগোনা। স্ট্যাটাস, সেলফি, দেয়ালচিত্রে চলে বর্ষবরণ।
উদযাপন ও আয়োজন যেমনই হোক না কেন, সবারই চাওয়া—নতুন বছর ভালো কাটুক, সম্পর্ক দৃঢ় হোক, বিধিনিষেধ ছিল। ছিল কড়া নিরাপত্তা। তার মধ্যেও থেমে ছিল না উদযাপন।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে খ্রিষ্টীয় বছরের শেষ দিনটিকে বিদায় জানিয়েছে মানুষ। একই সঙ্গে তারা নতুন বছরকে বরণ করেছে। বিপুল প্রত্যাশা আর সম্ভাবনার স্বপ্ন নিয়ে নতুন দিনের আলো ফুটেছে।
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও এবার বর্ষবরণ নিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা একটু বেশিই ছিল। সে কারণে নিরাপত্তায় ছিল বাড়তি কড়াকড়ি।
নিরাপত্তার প্রশ্নে কোনো ছাড় না দেওয়ার কথা আগেভাগেই জানিয়ে দেয় পুলিশ। নিরাপত্তার বিষয়ে কঠোর হতে সরকারের উচ্চপর্যায় থেকেও আসে নির্দেশ।
সন্ধ্যার পর প্রকাশ্যে বর্ষবরণের সব রকমের অনুষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়। তারকা হোটেল বা ক্লাবের অনুষ্ঠানে নিজস্ব নিরাপত্তা নিশ্চিত করে কর্তৃপক্ষ। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাজারো সদস্য ঢাকায় দায়িত্ব পালন করেন। নিরাপত্তার খাতিরে চলে বাড়তি তল্লাশি।
বিধিনিষেধ আর কড়াকড়ির মধ্যেও থেমে থাকেনি উৎসব। সীমিত পরিসরে, নিজ নিজ এলাকায়, ভবনের ছাদে বা ঘরোয়া পরিবেশে ২০১৫ সালকে বিদায় জানিয়েছে নগরবাসী। পুরোনো ক্ষত ভুলে গিয়ে নতুন আশায় বুক বেঁধে ২০১৬ সালকে তারা স্বাগত জানিয়েছে।
রাজধানীর কোনো কোনো এলাকায় থেমে থেমে পটকা ফাটানো হয়েছে। পোড়ানো হয়েছে আতশবাজি। কেউ উড়িয়েছে ফানুস। বন্ধুরা, স্বজনেরা জড়ো হয়ে হইচই করেছে। কেক কেটেছে। জমজমাট বারবিকিউ পার্টি করেছে। প্রাণ খুলে গান ধরে আড্ডা মাত করেছে কেউ কেউ।
সন্ধ্যার পর ফেসবুক সরগরম হয়ে ওঠে। সেখানে রাতভর চলে আনাগোনা। স্ট্যাটাস, সেলফি, দেয়ালচিত্রে চলে বর্ষবরণ।
উদযাপন ও আয়োজন যেমনই হোক না কেন, সবারই চাওয়া—নতুন বছর ভালো কাটুক, সম্পর্ক দৃঢ় হোক, পৃথিবীতে শান্তি নেমে আসুক।
A throng of 1 million revelers in Times Square rang in the New Year with raucous cheers and a blizzard of confetti, striking an optimistic, even defiant, tone amid jitters over extremist attacks and heavy security that included 6,000 police officers.
"You haven't lived until you've experienced Times Square on New Year's," said Eric Robertson, 25, of Philadelphia, who kissed his girlfriend as the crowd counted down the seconds to the New Year and the ball dropped at the stroke of midnight.
Partygoers from around the world had waited hours at the famed Manhattan crossroads — some since before dawn — for the countdown. Mayor Bill de Blasio pushed the button to send a 11,875-pound Waterford crystal ball into its minute-long decent.
As the clock struck 12 o'clock, cheers erupted as fireworks shot into the sky and people shared hugs and their first kisses of the year.
The revelers were protected by an unprecedented number of police officers — some in civilian clothes, many heavily armed — as well as rigid security screenings.
"This is the iconic New Year's celebration for the world," New York Police Department Commissioner William Bratton said. "We have no threats we're aware of directed against this event tonight but nevertheless we still plan for the worst and then expect the best."
Officers from the NYPD's elite emergency services unit surveyed the scene from Times Square rooftops, peering below through binoculars and scopes as snipers stood beside them. Heavily armed officers carrying tactical rifles stood on nearly every corner for blocks as police helicopters buzzed overhead after checking in on other parts of the city, including the World Trade Center and Statue of Liberty.
Some in the crowd admitted to being nervous to gather in such a famous location in the weeks after the Paris and San Bernardino attacks. Just hours earlier Thursday, an ex-con was charged in upstate New York with planning to carry out a New Year's Eve attack at a bar to prove he was worthy of joining the Islamic State terror group. That case prompted the city to cancel its New Year's Eve fireworks celebration.
Ashley Watters, 18, a freshman at Temple University hailing from Gettysburg, Pennsylvania, called the threat of terrorism "the elephant in the room."
"I talked to my dad before I left and said 'I love you and hopefully ISIS doesn't come,'" said Watters. "My dad said, 'Keep your eyes out.' He feels the same way, you can't live in fear. I'm not going to miss out on an opportunity."
Others were heartened by the massive security presence for the party to send off 2015 that featured musical acts by Carrie Underwood, Nick Jonas and Demi Lovato and temperatures that, to the relief of the bundled-up spectators, stayed well above freezing.
"I actually believe this is the safest place in the world," said Eku Kabba, 27, who has made the trip from Gaithersburg, Maryland to Times Square for the last five years.
"It could happen anywhere, but you can't start the world panicking," he said as a recording of the James Brown song "Living in America" blared from the stage. "Look around; there are men in uniform everywhere."
Officials say firefighters have managed to bring the majority of the fire under control, according to the BBC.
There are 16 reports of injuries: 14 minor, one moderate and one case of a heart attack due to overcrowding and smoke.
--
A massive fire broke out in the high-rise Address Hotel in downtown Dubai near where many had gathered for the city's New Year's Eve fireworks display Thursday evening, prompting a mass evacuation .
Video of the fire shows a trail of fire on the side of the hotel, creeping close to the top.
In a statement, the United Arab Emirates government said that as many as four crews of firefighters are at the scene to contain the blaze, reported CNN. The blaze is believed to have started on the 20th floor but has yet to make its way to the interior of the building, it added.
Despite it not making its way inside the building, the fire has already caused extensive damage to the outer frame, causing debris from the building to rain down below. An official said the building was evacuated and no one was injured on the inside, but it's not clear if the same can be said for those who were outside when the fire began, according to CNBC.
News crews were able to catch up with onlookers who described the moment the flames began to erupt.
"All of a sudden we saw this huge black plume of black smoke coming between the Khalifa Tower and the hotel," tourist Michelle Duque told the BBC. "The flames burst out really big and before we knew it the whole of the Address Hotel was covered in orange flames."
"The problem is millions of people inside the Burj Khalifa [a nearby building] cannot move anywhere because we [are] kind of waiting for the fireworks display," another tourist said.
It's not clear what started the fire, but the fire did come a little before Dubai's New Year's Eve celebration at a time when other countries have made it a priority to enhance security amid fears that terrorists could be plotting attacks against revellers. Some countries have reported catching militants planning such attacks, while at least one has cancelled its New Year's Eve celebration altogether.
Another possibility is that one of the fireworks misfired and hit the side of the building, and nothing has been ruled out.
Once extinguished, New Year's Eve celebrations will continue as usual, government officials said.