রবিবার, ৩ জানুয়ারী, ২০১৬

DSCC begins Clean Dhaka 2016

DSCC begins Clean Dhaka 2016

Bangladesh cricket team captain Mashrafe Mortaza, Planning Minister AHM Mustafa Kamal and DSCC Mayor Sayeed Khokon inaugurating the Clean Dhaka 2016 campaign in Old Dhaka yesterday. Photo: Star

It is the responsibility of city dwellers to play their due role in making Dhaka a clean city, said the mayor of Dhaka South City Corporation at an awareness campaign rally yesterday.
“The mayor and the city corporation alone cannot do it,” said Mayor Mohammad Sayeed Khokon, while launching the awareness rally at Shakharibazar as part of a year-long campaign styled “Clean Dhaka 2016”.
He called upon all citizens of the old part of Dhaka to keep all wastes secure and dispose them at designated collection sites after dark. 
Bangladesh national cricket team captain Mashrafe Bin Mortaza expressed solidarity with the campaign and called on all to be more responsible.
Planning Minister AHM Mustafa Kamal also made the call. 
Khokon said he had received the go-ahead for repairing 300 roads of Old Dhaka and those would start by mid-January.
A procession from the rally later paraded the streets of Shakharibazar and Tantibazar. 

As part of the year-long cleanliness campaign, the mayor at a press conference on December 23 pledged to set up 57 waste transfer stations (intermediate collection centres), modernisation of Matuail landfill, build 25 fully-fledged public toilets, remove all illegal billboards, and free all the roads and footpaths from illegal occupation.
Replying to a question, the mayor had said finding space for waste transfer stations would be difficult in Old Dhaka.

কেন হঠাৎ সবকিছু থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন অভিনয়শিল্পী, মডেল তিন্নি ?

কেন হঠাৎ সবকিছু থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন অভিনয়শিল্পী, মডেল তিন্নি ?

অভিনয়শিল্পী, মডেল। একসময় খুব ব্যস্ত ছিলেন। কাজ করেছেন ছোট পর্দা ও বড় পর্দায়। এরপর হঠাৎ সবকিছু থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন। এখন আবার ফিরে এসেছেন। কাজ করছেন। এবার ‘তারকার টি-টোয়েন্টি’র অতিথি তিনি।


তিন্নি। ছবি: আনন্দস্ট্রেট বল
তিন্নি সম্পর্কে তিনটা গোপন কথা।
খুব ধৈর্যশীল, নির্ভীক ও আশাবাদী একজন মানুষের নাম তিন্নি।
প্রথম পাওয়া অটোগ্রাফ।
১৯৯৮ সাল, তখন আমি ক্লাস নাইনে পড়ি। আমরা থাকতাম ইস্কাটনের অফিসার্স কোয়ার্টারে। একদিন সেখানে নাটকের শুটিং দেখি। সেই শুটিংয়ে ফারুক কাদেরী নামের একজন অভিনেতার অটোগ্রাফ নিয়েছিলাম।
জন্মদিনে পাওয়া সেরা উপহার।
২৫ নভেম্বর ছিল আমার জন্মদিন। এ বছর জন্মদিনে স্বামীর সঙ্গে বাইরে ঘুরতে বের হয়েছিলাম। শপিং মলে একটি জুয়েলারি সেট পছন্দ হয়। তখন আর কেনা হয়নি। পরে খোঁজ নেওয়ার জন্য সেই দোকানে গিয়ে দেখি, তা আর নেই। বাসায় ফিরে দেখি, আমার স্বামী ওই জুয়েলারি সেট আমার জন্য নিয়ে এসেছে। এটিই এখন পর্যন্ত জন্মদিনে পাওয়া সেরা উপহার।
রাস্তায় অপরিচিত কেউ যখন বলে, ‘এক্সকিউজ মি, আপনি তিন্নি?’
তখন না হেসে থাকতে পারি না। হ্যাঁ বলে বিদায় নিই।
গুগলি
‘স্বপ্নগুলো সত্যি হয়ে যেন মনেতে উঁকি দেয়’। কোন স্বপ্ন?
একটা সুন্দর জীবন। যে জীবনে তিন্নি কাউকে কষ্ট দেবে না, তিন্নিও কারও কাছ থেকে কোনো কষ্ট পাবে না।
যদি এমন জাদু জানতাম...
মনুষ্যত্বকে বাঁচিয়ে রাখতে চাইতাম।
সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি...
সারা দিন আমি যেন ঠিকঠাকভাবে চলি।
যে প্রশ্ন শুনতে শুনতে ক্লান্ত...
কেন যে নিয়মিত অভিনয় করেন না।

বাউন্সার
আমার বিরুদ্ধে সবচেয়ে ‘চেনা’ অভিযোগ।
তিন্নি শিডিউল ফাঁসায়।
ভণিতা না করে যে কথা স্পষ্ট করে বলতে চাই, কিন্তু বলা হয় না।
আমি প্রথমে একজন মানুষ, এরপর একজন নারী এবং সবশেষে একজন অভিনয়শিল্পী।
আমাকে দিয়ে হবে না...
বাস্তব জীবনে নাটক করা।
নিজেকে নিয়ে যে গুজব শুনে ‘আকাশ থেকে পড়েছি’...
পাঁচ তারকা হোটেলের সামনে বেসামাল অবস্থায় তিন্নি। তিন্নির উচ্ছৃঙ্খল জীবন।

ফুল টস
যে স্বপ্ন পূরণের অপেক্ষায় আছি।
একজন ভালো মা হতে চাই। ভালো কিছু নাটকে অভিনয় করতে চাই।
দিনের যে সময়টা সবচেয়ে ভালো লাগে।
গাড়ি চালানোর সময় নীল আকাশ খুব ভালো লাগে। এমনিতে গোধূলিলগ্ন আমার সবচেয়ে প্রিয়।
যদি একটা টিভি চ্যানেলের মালিক হতে পারি...
ভালো অভিনয়শিল্পী, ভালো নির্দেশক, ভালো নাট্যকার আর ভালো টেকনিশিয়ানদের নিয়ে একটা প্যানেল করতাম। তারপর মানসম্পন্ন প্রোডাকশন দর্শকদের উপহার দিতাম।
নিজের অভিনীত যে নাটক সবচেয়ে বেশি দেখেছি...
ধারাবাহিক নাটক ৬৯।

পাওয়ার প্লে
জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল।
হ্যাঁ বলতে শেখা। না বলতে না শেখাটাই জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল।
প্রতিদিন যাকে সবচেয়ে বেশি ফোন করা হয়...
এখন কথা বলা হয় না। বিয়ের আগে হবু বরের সঙ্গে স্কাইপে কথা বলতাম। অনেক কথা।
যে মানুষ পাশে থাকলে না হেসে থাকা কঠিন।
আমার ঘনিষ্ঠ বন্ধু রায়হান। তাকে সবাই রানা কাকা বলেই ডাকি। রানা পাশে থাকলে না হেসে থাকা সত্যিই কঠিন।