বৃহস্পতিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

ডায়াবেটিস রোগের মহাঔষধ তৈরী করলেন বাংলাদেশের এক গ্রাম্য কবিরাজ

ডায়াবেটিস রোগের মহাঔষধ তৈরী করলেন বাংলাদেশের এক গ্রাম্য কবিরাজ

ঔষধী গাছ আর মধু সেবনে ডায়াবেটিকস রোগ স্থায়ীভাবে ভালো হয়। “আসুন আমরা ঔষধী গাছ চিনে নেব এবং আবাদ করবো, নিজের চিকিৎসা নিজে করবো- ডায়াবেটিকস মুক্ত জীবন গড়ব” এই শ্লোগান নিয়ে টাঙ্গাইল পৌর এলাকার কাগমারী কলেজ মোড়ের বাসিন্দা আব্দুল সামাদ মিয়ার ছেলে মো. মাসুদ মিয়ার দীর্ঘদিন যাবত ডায়াবেটিকস রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। তার চিকিৎসা সেবা নিয়ে অনেক ডায়াবেটিকস রোগী ভাল হয়েছে বলে জানা গেছে।
মো. মাসুদ মিয়া ঔষধী গাছ-গাছরার উপর গবেষনা করে ২০০৬ সালের শুরুর দিকে ডায়াবেটিকস স্থায়ীভাবে নিয়ন্ত্রণ, চিকিৎসা পদ্ধতি বের করেন। পরে তার আবিস্কৃত ডায়াবেটিকস ঔষধ খেয়ে আশপাশের কয়েকজন রোগী স্থায়ীভাবে সুফল লাভ করেন। এ সংবাদ ছড়িয়ে পড়ার পর ডায়াবেটিকস রোগীরা দুরদুরান্ত থেকে এসে প্রতিদিন মাসুদ মিয়ার চিকিৎসা সেবা গ্রহন করে আসছে। মাসুদ মিয়ার ঔষধ খেয়ে ইনসুলিন নেয়া অনেক রোগীদের আর ইনসুলিন নিতে হয় না। ডায়াবেটিকস্ স্থায়ীভাবে নিয়ন্ত্রণে চলে আসায় ঐ রোগীরা আগের মতো মিষ্টিসহ সব খাবার নিয়মিত খাওয়ার পরও আর ডায়াবেটিকস বেড়ে উঠেনি।
টাঙ্গাইল পৌর এলাকার বেপারী পাড়ার আব্দুল আজিজ মিয়ার ছেলে (ডায়াবেটিকস রোগী) সাইদুল ইসলাম জানান, আমি দীর্ঘদিন যাবত ডাইবেটিস রোগে ভুগতে ছিলাম। পরে মাসুদ মিয়ার কাছে গাছ-গাছরার চিকিৎসা সেবা নিয়ে ভাল হয়েছি।
বেড়াবুচনা ভালুককান্দি গ্রামের ফজল মিয়ার স্ত্রী তারাবানু জানান, তিনি ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন চিকিৎসা গ্রহন করেও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারছিলেন না। পরে মাসুদ মিয়া গাছ-গাছরার চিকিৎসা সেবা নিয়ে ডায়াবেটিস স্থায়ীভাবে নিয়ন্ত্রনে এনেছেন। বর্তমানে তিনি ভাল আছেন। এমন আরো ১০/১৫ জন রোগীর সাথে কথা বলে এমনই তথ্য পাওয়া গেছে।

বঙ্গবন্ধু সেতুর ওজন স্কেলে জালিয়াতি, আটক ৩

বঙ্গবন্ধু সেতুর ওজন স্কেলে জালিয়াতি, আটক ৩

সিরাজগঞ্জে বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিমপাড়ে সেতুর ওজন স্কেলে ওজন জালিয়াতির অভিযোগে এক স্কেল অপারেটরসহ তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) ভোরে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড়ের ওজন স্কেল স্টেশন থেকে তাদের আটক করা হয়। আটকরা হলেন- বঙ্গবন্ধু সেতুর স্কেল অপারেটর (পশ্চিম) ওসমান গণি, ঠাকুরগাঁও জেলার সদর উপজেলার হরিপুর গ্রামের তোছাদ্দেক আলীর ছেলে ট্রাক চালক বাবুল হোসেন ও একই উপজেলার জগন্নাথপুর গ্রামের হুমায়ন কবিরের ছেলে ট্রাক চালক রাজু হোসেন। বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রকিবুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, বঙ্গবন্ধু সেতুতে ১৫ টনের বেশি মালবাহী যানবাহন চলাচলে কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে কিছু অসাধু কর্মকর্তা ট্রাক চালকদের কাছ থেকে ঘুষ নিয়ে অতিরিক্ত মালবাহী গাড়ি পারাপার করছিলেন। এ কাজ বন্ধ করার জন্য সেতু কর্তৃপক্ষ পুলিশের সহায়তায় ওজন স্কেলে দায়িত্ব পালনরত কর্মকর্তাদের ওপর গোপনে নজরদারি শুরু করে। ভোরে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকাগামী দুটি ট্রাকে প্রায় ২৫ টন মালামাল নিয়ে সেতু পার হচ্ছিল। এ সময় পুলিশ ট্রাক দুটিকে আটক করে। পরে তাদের স্বীকারোক্তির ওপর ভিত্তি করে সেতুর স্কেল ওপারেটর (পশ্চিম) ওসমান গণিকে আটক করা হয়। ওসি আরও জানান, আটকদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বিকেলে আদালতে নেওয়া হবে। এ বিষয়ে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। সূত্রঃ-দেশ বিদেশে ।