রবিবার, ১২ জুন, ২০১৬

 মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিবর্তন ।

মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিবর্তন ।

পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতুকে হত্যার ঘটনায় মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পরিবর্তন করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে চট্টগ্রাম নগর পুলিশ কমিশনার মো. ইকবাল বাহারের নির্দেশে এ পরিবর্তন করা হয়েছে। নগর গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক কাজী রকিবউদ্দিনকে সরিয়ে নগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার মো. কামরুজ্জামানকে নতুন তদন্ত কর্মকর্তা নিযুক্ত করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (জনসংযোগ) আনোয়ার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, মামলার তদন্তকে আরও গতিশীল করতে পুলি​শ কমিশনারের নির্দেশে তদন্ত কর্মকর্তা পরিবর্তন করা হয়েছে।
৫ জুন সকালে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় চট্টগ্রামের জিইসি এলাকায় গুলি ও ছুরিকাঘাতে খুন হন মাহমুদা খানম। হত্যাকারীরা মোটরসাইকেলে এসেছিল। ঘটনার পর পুলিশ জানায়, জঙ্গি দমনে বাবুল আক্তারের সাহসী ভূমিকা ছিল। এ কারণে জঙ্গিরা তাঁর স্ত্রীকে খুন করে থাকতে পারে। এ ঘটনায় পরদিন বাবুল আক্তার অজ্ঞাতপরিচয় তিন ব্যক্তিকে আসামি করে মামলা করেন।
এ ঘটনায় গতকাল সকালে চট্টগ্রামের বায়েজিদ বোস্তামী থানার শীতলঝর্ণা এলাকা থেকে শাহজামান ওরফে রবিন (২৮) নামের এক যুবককে আটক করে নগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তিনি ঘটনার মূল হোতা হতে পারেন বলে পুলিশ ধারণা করছে। এর আগে এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আবু নছর ওরফে গুন্নু নামে শিবিরের সাবেক এক কর্মীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ ছাড়া ওই হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের পেছনে থাকা গাড়িটি জব্দ ও এর চালককে আটক করে পুলিশ। তবে চালক জানে আলমকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

শনিবার, ১১ জুন, ২০১৬

এস পি বাবুল আক্তারের স্ত্রী মিতু ৪০ মিনিট আগে বের হওয়ার রহস্য খুজছেন ডিবি, সিএমপি পুলিশ?

এস পি বাবুল আক্তারের স্ত্রী মিতু ৪০ মিনিট আগে বের হওয়ার রহস্য খুজছেন ডিবি, সিএমপি পুলিশ?

দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী মিতু সন্তানকে স্কুলে পৌঁছে দিতে বাসা থেকে বের হতেন সকাল ৭টায়। কিন্তু ঘটনার দিন তিনি কেন ৪০ মিনিট আগে বেরিয়ে ৬টা ২০ মিনিটে স্বল্প দূরত্বের জিইসি মোড়ের উদ্দেশ্যে রওনা করলেন তার জবাব খুঁজছেন পুলিশ কর্মকর্তারা। একই সঙ্গে পুলিশ কর্মকর্তা বাবুল আক্তারের সন্তান মাহিকে প্রতিদিন স্কুলে নিয়ে যেত কনস্টেবল সাদ্দাম। যেদিন মিতুকে হত্যা করা হয় সেদিন সে বাড়িতে আসেনি। আর পুরো এই বিষয়টি আগে থেকে জানতো সন্ত্রাসীরা। নগর গোয়েন্দা পুলিশ বাসা থেকে সন্তানকে নিয়ে মিতুর আগে বের হওয়া ও ওই দিন পুলিশ কনস্টেবল সাদ্দামের না আসার বিষয়টি তলিয়ে দেখছে। অনেকটা নিশ্চিত হয়েছেন যে, এই দুটি বিষয় আগেভাগে জানার কারণেই খুনের ছক কষে সাহসী পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রীকে ৫০ সেকেন্ডের মধ্যে হত্যা করে দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় ৩ সন্ত্রাসী। এই বিষয়ে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার দেবদাস ভট্টাচার্য বলেন, মিতু ৪০ মিনিট আগে কেন বের হলো তা রহস্যজনক। কারণ তার বাসা থেকে জিইসি মোড়ের দূরত্ব ১০০ গজ। সেখানে তিনি কেন নির্ধারিত সময়ের এত আগে বের হবেন তা একটু খটকা লাগছে। তা ছাড়া একজন পুলিশ সদস্য তার সন্তানকে স্কুলে নিয়ে যেতেন তাও নজর রাখছিল দুর্বৃত্তরা। মাইক্রোবাসে কারা ছিল? হত্যাকাণ্ডের ঘটনার ভিডিও ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, সেখানে পালিয়ে যাওয়া বহনকারী সন্ত্রাসীদের মোটরসাইকেলটির পেছন আরেকটি কালো রংয়ের মাইক্রোবাস চলে যায়। মোটরসাইকেলটি পরিত্যক্ত অবস্থায় গভীর রাতে উদ্ধার করা গেলেও এর চালককে এখনো আটক করা যায়নি। তবে মাইক্রোবাসটি শনাক্তের পর ধরা পড়েছে এর চালক জানে আলম। জিজ্ঞাসাবাদে সে স্বীকার করেছে গাড়িতে বসে ঘটনার দিন খুন হওয়ার দৃশ্য খুব কাছ থেকে দেখেছে। তবে ওই মাইক্রোবাসে আর কারা কারা ছিল তা পুলিশকে জানানোর পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা এখনি তাদের নাম তদন্তের স্বার্থে প্রকাশ করতে রাজি নন বলে জানান অতিরিক্ত কমিশনার দেবদাস ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, তদন্তের স্বার্থে কিছু বলা ঠিক হবে না। তবে আমরা অনেক ক্লু পেয়ে যাচ্ছি। আশা করছি সন্ত্রাসীরা ধরা পড়ে যাবে। প্রাথমিক ভাবে জানে আলম ওই দিন সকালে হত্যাকাণ্ডের সময় গাড়ি নিয়ে ঘটনাস্থল দিয়ে যাওয়ার কথা স্বীকার করলেও এর সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা অস্বীকার করেছেন। আবু নসর গুন্নু কে? পুলিশ কমিশনার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মিতু হত্যাকাণ্ডে গ্রেপ্তার হওয়া আবু নাসের গুন্নু নামের ব্যক্তিকে নিয়ে দুই ধরনের বক্তব্য পাওয়া গেছে। ঘটনার দিন তিনি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন তার মোবাইল ট্র্যাক চেক করে সত্যতা নিশ্চিত হওয়ার পর পুলিশ তাকে শিবির নেতা বলে গ্রেপ্তার করে। যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে তার পরিবার। বলেছে, সে পারিবারিক একটি মাজারের বিরোধের শিকার হয়ে এই রোষানলে পড়েছে। একটি চক্র তাকে ফাঁসাতে নাম ব্যবহার করেছে। অন্যদিকে পুলিশ বলছে ভিন্ন কথা। তাদের দাবি, নসর এক সময় শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ছিল। মধ্যপ্রাচ্য থেকে সে ফিরে এসেছে। গ্রেপ্তার হওয়ার পর আবু নসর গুন্নুকে ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু তাকে গ্রেপ্তারে পর্যাপ্ত কাগজপত্র আদালতে দেখাতে না পারায় আগামী রোববার পর্যন্ত রিমান্ড শুনানি স্থগিত করা হয়েছে। এদিকে গতকাল বিকালে নসরকে নিরীহ দাবি করে দরবারে মুসাবিয়ার একটি পক্ষ চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে তার মুক্তি দাবি করেছে। সূত্র-এমটি নিউজ। 

শনিবার, ১৪ মে, ২০১৬

বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র থাকা অবস্থায় মাত্র ২০ বছর বয়সেই জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যম ফেসবুক চালু করেন জাকারবার্গ। আজ জাকারবার্গ এর জন্মদিন

বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র থাকা অবস্থায় মাত্র ২০ বছর বয়সেই জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যম ফেসবুক চালু করেন জাকারবার্গ। আজ জাকারবার্গ এর জন্মদিন

আজ ১৪ মে ৩২ বছরে পা দিলেন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ। তিনি ১৯৮৪ সালের এই দিনে নিউইয়র্ক শহরের হোয়াইট প্যালেসে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র থাকা অবস্থায় মাত্র ২০ বছর বয়সেই জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যম ফেসবুক চালু করেন জাকারবার্গ। বর্তমানে এই ফেসবুকই পৃথিবীতে সব থেকে জনপ্রিয় একটি মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ২০০৪ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ডরমেটরিতে জাকারবার্গ ও তার বন্ধুদের হাতেই ফেসবুকের জন্ম। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের একই প্ল্যাটফর্মে রাখার চিন্তা থেকেই একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেন তারা। প্রথমে এর নাম দেন ফেসম্যাশ। ফেসম্যাশ চালু করা হয়েছিল সহজে শিক্ষার্থীদের মাঝে ছবি বা মনের ভাব অন্যের সঙ্গে শেয়ার করতে পারার লক্ষ্য থেকে। শুরু দিনই চার ঘণ্টায় ৪শ ৫০ ভিজিটর ২২ হাজার ছবি তুলে সেদিন ডাউন করেছিলেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্ভার। অবশ্য সার্ভার হ্যাক ও ডাউন করার দায়ে মার্ক জাকারবার্গকে বহিষ্কারও করা হয় সেসময় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। ২০০৪ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি হার্ভার্ডের ডরমিটরিতেই দি ফেসবুক নামে আরেকটি সাইট চালু হয়। এরপর `দি` উঠে গিয়ে থাকে শুধু ফেসবুক। বর্তমান বিশ্বে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১ দশমিক ৬৫ বিলিয়ন। 


রবিবার, ৮ মে, ২০১৬

৩১ শে ডিসেম্বরের মধ্যে যে কোন সময় পুলিশ আপনার দরজায় এসে টাক টাক করে বলবে ভাল আছেন তো ?

৩১ শে ডিসেম্বরের মধ্যে যে কোন সময় পুলিশ আপনার দরজায় এসে টাক টাক করে বলবে ভাল আছেন তো ?


৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রত্যেকটি মহল্লার ‘ঘরে ঘরে পুলিশ গিয়ে বলবে- ভালো আছেন তো? কোন সাহায্য লাগবে?

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া বলেছেন, এ বছরের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রত্যেকটি মহল্লার প্রত্যেকটি ঘরে ডিএমপি পুলিশ গিয়ে দরজায় কড়া নেড়ে বলবে- আপনি ভালো আছেন তো? আপনাকে কোনো সাহায্য করতে পারি?
আজ শনিবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে অপরাজেয় বাংলাদেশ আয়োজিত ‘ইমপ্রুভ ইনস্টিটিউশন রেসপন্সেস টু চিলড্রেন কনফ্লিক্ট কন্টাক্ট উইথ ল’ কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

বুধবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৬

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাবেন সহজ উপায়ে মেট্রোপলিটন পুলিশের ওয়ান স্টপ সার্ভিসে।

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাবেন সহজ উপায়ে মেট্রোপলিটন পুলিশের ওয়ান স্টপ সার্ভিসে।

দেশের বাইরে যেতে হলে, ইমিগ্রেশন কিংবা বিদেশে অবস্থানকালীন সময়ে ওয়ার্ক পারমিটের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আপনার আছে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট চাইতে পারে। তখন কী করবেন? কোন চিন্তা নেই চলে আসুন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ওয়ান স্টপ সার্ভিসে। যেখানে আবেদন করার ০১ সপ্তাহের মধ্যে পেয়ে যাবেন আপনার কাঙ্খিত পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সেকশনে কর্মরত পুলিশ পরিদর্শক শরীফুদৌলার সাথে এ নিয়ে আলাপকালে তিনি বলেন “আমরা সবসময় আন্তরিকভাবে চেষ্টা করে থাকি সুন্দর সেবা দেওয়ার। এখানে কখনোই কারও সাথে কোনো ধরনের হয়রানি বা দূর্ব্যবহার করা হয়না বলে সবাই এখান থেকে চমৎকার সেবা পাচ্ছে।”

কোথায় যাবেনঃ ডিএমপির সদর দপ্তরে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সেন্টারে সবসময় প্রস্তুত আছে একঝাঁক পুলিশ সদস্য। যারা এ সংক্রান্তে কাজগুলো আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় বসবাসরত নাগরিকগণ পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পেতে সরাসরি যোগাযোগ করুন। ডিএমপি সদর দপ্তর, কক্ষ নং-১০৯, হেল্প লাইনঃ-
০১১৯১-০০৬৬৪৪ এবং ০২-৭১২৪০০০-২৬৩৫, ৯৯৯-২৬৩৫।

প্রদেয় সেবা সমূহঃ
    ঢাকা মেট্রোপলিটন থানা এলাকার নাগরিকগণের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট ০১ (এক) সপ্তাহের মধ্যে প্রদান করা হয়।
    পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট ‘পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়’ কর্তৃক সত্যায়িত করে দেওয়া হয়।
    পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রার্থীর চাহিদা মতে কুরিয়ার সার্ভিস এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ে বাসায় পৌছে দেওয়া হয়।
    শুক্রবার ও সরকারী ছুটির দিন ব্যতিত প্রতিদিন সকাল ০৯ টা হইতে বিকাল ০৫ টা পর্যন্ত সেবা প্রদান করা হয়।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট নিতে হলে যা করতে হবেঃ
ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার বরাবর সাদা কাগজে আবেদন পত্রের সাথে যা যা লাগবে-
    পাসপোর্টের সত্যায়িত ফটোকপি (অবশ্যই ১ম শ্রেণীর সরকারী গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত হতে হবে।)
    বাংলাদেশ ব্যাংক/সোনালী ব্যাংকের যে কোন শাখা হতে ৫০০/- (পাঁচশত) টাকা মুল্যমানের ট্রেজারী চালান। চালানের কোড নাম্বার (১-২২০১-০০০১-২৬৮১)।
    পাসাপোর্টের স্থায়ী কিংবা অস্থায়ী ঠিকানা যে কোন একটি অবশ্যই ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার অভ্যন্তরে হতে হবে এবং অবশ্যই ঐ ঠিকানায় অবস্থান করতে হবে।
     যারা বিদেশে অবস্থান করছেন  তাদের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য যে দেশে অবস্থান করছেন সে দেশের বাংলাদেশ দূতাবাস/হাইকমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কর্তৃক পাসপোর্টের ফটোকপি সত্যায়িত থাকতে হবে।
    মেশিনরিডেবল পাসপোর্টে (এম.আর.পি) যদি ঠিকানা উল্লেখ না থাকে সেক্ষেত্রে, পাসপোর্টে যে স্থায়ী/বর্তমান ঠিকানা ব্যবহার করা হয়েছে তার প্রমাণ স্বরুপ স্থানীয় ওয়ার্ড কমিশনার এর সনদ পত্র /জাতীয় পরিচয় পত্র/ জন্ম নিবন্ধন সনদ পত্র এর ফটোকপি ১ম শ্রেণীর সরকারী গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করে  দখিল করতে হবে।
    স্পেনে যাওয়ার জন্য যারা পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার আবেদন করবেন তারা সচিব, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় বরাবর উল্লেখিত কাগজ পত্র সহ তাদের আবেদন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের বহিরাগমন শাখা-০৩ এ দাখিল করতে হবে।
    আবেদনপত্র জমা দেওয়ার পর প্রদত্ত টোকেনটি ডেলীভারীর দিন অবশ্যই নিয়ে আসতে হবে।
    আবেদন পত্র জমা দেওয়ার এক সপ্তাহ পর অত্র অফিস হতে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে।
    যাদের পাসপোর্টে ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার বাইরের ঠিকানা দেওয়া আছে তারা সংশ্লিষ্ট জেলার পুলিশ সুপার, জেলা বিশেষ শাখা বরাবর উল্লেখিত কাগজ পত্র সহ আবেদন করতে হবে।


প্রকাশে ---এএসএম হাফিজুর রহমান
সহকারী পুলিশ কমিশনার
মিডিয়া এন্ড পাবলিক রিলেশনস্ বিভাগ
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ, ঢাকা।









বরাবর
পুলিশ কমিশনার
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ, ঢাকা।

বিষয় ঃ পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য আবেদন।

জনাব
বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নি¤œস্বাক্ষরকারীর এই মর্মে আবেদন করিতেছি যে, আমি/ আমার..........................
.................................................................................................এর বিদেশ যাওয়া/ স্থায়ীভাবে বসবাস করার................................................................................. জন্য পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের প্রয়োজন। আমি/আমার...........................................................................এর পাসপোর্ট অনুযায়ী বৃত্তান্ত নিম্নরূপ নাম........................................................................................ পিতা/স্বামী.........................................
.........................ঠিকানা......................................................................................................................................................................................................................................................................... পাসপোর্টের নম্বর....................................... ইস্যুর তারিখ...... ....................................................মেয়াদ উর্ত্তীণের তারিখ...............................................স্থান .......................................।


অতএব, মহোদয়ের নিকট আবেদন এই যে, আমি যাতে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পেতে পারি তার প্রয়োজনীয়  ব্যবস্থা করতে মর্জি হয়।


তারিখ-
সংযুক্ত:
১। পাসপোর্টের ফটোকপি (সত্যায়িত)।
২। ব্যাংক চালানের মূলকপি।
    বিনীত নিবেদক 
...............................
(                            )
ঠিকানা:-
ফোন নং................................

ময়লা-আবর্জনা থেকে ২ হাজার ২০৪ পাউন্ড স্বর্ণ পেল অ্যাপল! যার বর্তমান বাজারমূল্য চার কোটি মার্কিন ডলারেরও বেশি

ময়লা-আবর্জনা থেকে ২ হাজার ২০৪ পাউন্ড স্বর্ণ পেল অ্যাপল! যার বর্তমান বাজারমূল্য চার কোটি মার্কিন ডলারেরও বেশি

মার্চ মাসে ভাঙা, নষ্ট, ব্যবহার অযোগ্য আইফোন, আইপ্যাড ও ম্যাক কম্পিউটার থেকে দুই হাজার ২০৪ পাউন্ড স্বর্ণ পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
যার বর্তমান বাজারমূল্য চার কোটি মার্কিন ডলারেরও বেশি। এ খবর জানিয়েছে মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন।
অনেকেই হয়তো জানেন না, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স পণ্য নির্মানে স্বর্ণ ব্যবহার করা হয়। কারণ স্বর্ণ উচ্চমাত্রার বিদ্যুৎ সুপরিবাহী এবং এর ক্ষয় কম হয়। স্বর্ণের তুলনায় রুপা বেশি বিদ্যুৎ পরিবহী তবে রুপার ক্ষয় দ্রুত হয়। আর সে কারণেই সামান্য পরিমাণ হলেও বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসে স্বর্ণ ব্যবহৃত হয়।
অ্যাপল যখন তাদের পুরোনো পণ্যের ভান্ডারকে আবারো নতুন পণ্য নির্মাণের জন্য উপযোগী বা রিসাইকেল করছিল তখনই এ বিপুল স্বর্ণ পায় তারা। প্রায় নয় কোটি পাউন্ড আবর্জনা থেকে থেকে দুই হাজার ২০৪ পাউন্ড স্বর্ণ পেয়েছে অ্যাপল।
বিশ্ববাজারে প্রতি ট্রয় আউন্স স্বর্ণের দাম এক হাজার ২০০ মার্কিন ডলার হওয়ায় বেশ ভালোই লাভবান হবে অ্যাপল।
অ্যাপলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, নয় কোটি পাউন্ড বর্জ্যের মধ্যে থেকে ছয় কোটি পাউন্ড পুনরায় ব্যবহারযোগ্য পদার্থ তারা আলাদা করেছে।
তবে শুধু স্বর্ণই নয়, আবর্জনার স্তূপ থেকে দুই কোটি ৩০ লাখ পাউন্ড ইস্পাত, এক কোটি ৩০ লাখ পাউন্ড প্লাস্টিক, এক কোটি ২০ লাখ পাউন্ড কাঁচ, সাড়ে চার কোটি পাউন্ড অ্যালুমিনিয়াম, তিন কোটি পাউন্ড কপার ও ছয় হাজার ৬০০ পাউন্ড রুপা পেয়েছে অ্যাপল।
কয়েক বছর ধরেই রিসাইক্লিং প্রক্রিয়া বেশ ভালোভাবেই চালু করেছে অ্যাপল। বিভিন্ন অ্যাপল স্টোরে পুরোনো অ্যাপল সামগ্রী জমা দেওয়ার সুবিধা পাচ্ছেন ব্যবহারকারীরা।
আর অ্যাপল স্টোর থেকে সংগৃহীত এসব পুরোনো আইফোন, আইপ্যাড, আইপড ও ম্যাক কম্পিউটার থেকেই নতুন পণ্য তৈরির উপাদান বের করে নেয় অ্যাপল।
মাঝে মাঝে আবর্জনা থেকেও যে মূল্যবান জিনিস পাওয়া যায় সেটা প্রমাণ করল অ্যাপল। 

মঙ্গলবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৬

ইকুয়েডরে ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। সর্বশেষ খবরে জানা গেছে, দেশটিতে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ওই ভূমিকম্পে কমপক্ষে ৪১৩ জন মানুষ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো আড়াই হাজারের মত মানুষ।

ইকুয়েডরে ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। সর্বশেষ খবরে জানা গেছে, দেশটিতে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ওই ভূমিকম্পে কমপক্ষে ৪১৩ জন মানুষ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো আড়াই হাজারের মত মানুষ।

ইকুয়েডরে ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। সর্বশেষ খবরে জানা গেছে, দেশটিতে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ওই ভূমিকম্পে কমপক্ষে ৪১৩ জন মানুষ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো আড়াই হাজারের মত মানুষ।
এদিকে শনিবারের ওই ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর সোমবারও ইকুয়েডরের পশ্চিম অঞ্চলে ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে বলে বিবিসি জানিয়েছে। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ১। তবে এতে কোনো হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির খবর জানা যায়নি।
ইকুয়েডরের ভূমিকম্পে কয়েকজন বিদেশিসহ এ পর্যন্ত ৪১৩ জন নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত হওয়া সম্ভব হয়েছে। এদের মধ্যে  কানাডার দুইজন এবং যুক্তরাষ্ট্র ও আয়ারল্যান্ডের একজন করে নাগরিক রয়েছেন। ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করেছেন সে দেশের প্রেসিডেন্ট।
দেশের দুর্গত এলাকাগুলো পরিদর্শন শেষে প্রেসিডেন্ট রাফায়েল কোরিয়ে শনিবারের ওই ভূমিকম্পকে ৭০ বছরের মধ্যে সবচাইতে ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এর ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে ওঠতে কয়েক শ কোটি ডলারের সহায়তা প্রয়োজন বলেও তিনি জানিয়েছেন।
ভূমিকম্পের পর থেকে পোর্টোভিয়েজো ও পেদার্নালস শহর দুটির শত শত মানুষ খোলা আকাশের নিচে রাত কাটাচ্ছে। সাড়ে ১৩ হাজারের মত উদ্ধারকর্মী ইকুয়েডরের বিধ্বস্ত এলাকাগুলোতে কাজ করছেন।সোমবার রাতে উপকূলীয় শহর মান্তার এক হোটেলের ধ্বংসস্তূপ থেকে আরো ছয়টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এদের মধ্যে তিন বছর ও নয় মাসের দুটি মেয়ে শিশুও রয়েছে।
ভূমিকম্পে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা দুটো হচ্ছে পোর্টোভিয়েজো ও পেদার্নালস। শনিবারের ওই ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল পেদার্নালস। শহরের মেয়র গাব্রিয়েল এলসিভার বলেছেন, ভূমিকম্পে গোটা শহর ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। এখানে সেখানে পড়ে আছে মৃতদেহ। এক বিবৃতিতে তিনি বলেছেন,‘আমরা এর ভয়াবহতা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছি। কিন্তু আমাদের একার পক্ষে কিছুই করা সম্ভব নয়। এই দুর্যোগের মধ্যেও শহরটিতে  লুটপাট হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। এর সত্যতা স্বীকার করে জর্জ ইসকুইভেল নামের এক ব্যক্তি রয়টার্সকে বলেছেন,‘এই দুর্যোগের মধ্যেও আমি লুণ্ঠনের মত জঘন্য কাজ করেছি। খাবার কেনার জন্য আমার টাকার দরকার ছিল। ভূমিকম্পে আমার বাড়ি ধ্বংস হয়েছে। শহরে পানি নেই, আলো নেই।’
এদিকে ইকুয়েডরের ভূমিকেম্পর পর সোমবার প্রতিবেশী দেশ কলম্বিয়াতেও ভূমিকম্পের খবর পাওয়া গেছে। তবে জাপান ও ইকুয়েডরের ভূমিকম্পের মধ্যে কোনো যোগসূত্র নেই বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ইকুয়েডরে ভূমিকম্প আঘাত হানার কয়েক ঘণ্টা আগে জাপানে ৭.৩ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল।
ভূমিকম্পের পর রহস্যময় ফেনায় ঢেকে যাচ্ছে জাপানের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর ফুকুওকা। শহরের কেন্দ্রস্থলে মাটির নিচ থেকে উঠে আসছে এই ফেনা। আর ভেসে যাচ্ছে রাস্তা। (ভিডিও)

ভূমিকম্পের পর রহস্যময় ফেনায় ঢেকে যাচ্ছে জাপানের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর ফুকুওকা। শহরের কেন্দ্রস্থলে মাটির নিচ থেকে উঠে আসছে এই ফেনা। আর ভেসে যাচ্ছে রাস্তা। (ভিডিও)

ভূমিকম্পের পর রহস্যময় ফেনায় ঢেকে যাচ্ছে জাপানের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর ফুকুওকা। শহরের কেন্দ্রস্থলে মাটির নিচ থেকে উঠে আসছে এই ফেনা। আর ভেসে যাচ্ছে রাস্তা।
সংবাদমাধ্যম দি ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, শনিবার সকালে  জাপানের কিয়ুশু এলাকায় ৭.৩ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে কমপক্ষে ২৯ জন নিহত হয়। আহত হয় দেড় হাজার। অনেকে ঘরবাড়ি হারিয়েছে। এই ভূমিকম্পের পর থেকেই নিকটবর্তী ফুকুওকা শহরে রহস্যময় ফেনা দেখা যাচ্ছে।
ফুকুওকার ব্যস্ততম জেলা তানজিনের কাজুকি নাবেতা বলেন, ‘ভূমিকম্পের পরপরই আমি এই ফেনা দেখতে পাই।’
মাটির নিচে কী এমন ঘটেছে যে ওপরে উঠে আসছে শুধু ফেনা? -এর কোনো সদুত্তর কেউ দিতে পারেনি। তবে অনেকের ধারণা, ভূমিকম্পের কারণে মাটির নিচে কোনো পাইপ ফেটে গেছে; যা থেকেই হয়তো এই ফেনার উৎপত্তি।
নাবেতা বলেন, ‘আমার বাড়ির কাছেই ফেনা বেরিয়ে আসছে। তাই আমিও এই দৃশ্য দেখার জন্য বেরিয়ে এসেছি। ঘটনাস্থলে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র রয়েছে। কিন্তু এখানে বিশেষ কিছু হয়নি, এগুলো সাধারণ ফেনা।’ 



এরকমই এক দৃশ্য দেখা গেল ভূমিকম্প বিধবস্ত কুমামোতো শহরের। তবে মাটির তলা থেকে জল নয়, বেড়িয়ে আসছে ফ্যানা। রাস্তা ঘাট ভর্তি করে গোটা শহর জুড়ে শুধুই ফ্যানা। কিন্তু কোথা থেকে আসছে এত ফ্যানা? মাটির তলায় কী এমন হয়েছে যে উপরে উঠে আসছে শুধু ফ্যানা? এর কোনও সদুত্তর কারওর কাছে নেই। তবে অনেকের ধারণা মাটির নিচে কোনো জলের পাইপ ফেটে গেছে ভূমিকম্পের জেরে। আর সেখান থেকেই হয়তো এই ফ্যানার উৎপত্তি।
শনিবারের সকাল। ফের প্রবল ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল জাপান। 

২০১২ ছবিটার কথা মনে আছে। প্রবল ভূমিকম্প আছড়ে এসে পড়েছিল ক্যালিফোর্নিয়ায়। আর মাটির তলা থেকে উপরে উঠে এসেছিল সমুদ্রের জল। সেই জলের তোড়ে প্রশান্ত মহাসাগরের তলায় তলিয়ে গিয়েছিল আস্ত একটা একটা শহর।

সোমবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৬

ইকুয়েডরে মারাত্মক ভূমিকম্প মৃতের সংখ্যা ২৭২ / Ecuador quake survivors dig for kin with bare hands

ইকুয়েডরে মারাত্মক ভূমিকম্প মৃতের সংখ্যা ২৭২ / Ecuador quake survivors dig for kin with bare hands

The desperation driving survivors of Ecuador's powerful earthquake to find loved ones trapped under rubble could be seen in the tools many used in their amateur rescue attempts: none.
A small crowd of residents in Manta, a popular beach town in the disaster zone on Ecuador's Pacific coast, clawed away Sunday at big blocks of broken cement and scraps of twisted metal with their bare hands.
Veronica Paladines removes rubble to search for her husband in Manta, a popular beach town in the disaster zone on Ecuador's Pacific coast© Provided by AFP Veronica Paladines removes rubble to search for her husband in Manta, a popular beach town in the disaster zone on Ecuador's Pacific coast "My husband is under there," said Veronica Paladines, a tiny woman tearing at a mound of debris that used to be a hotel and throwing what she could aside, with fury and tears in her eyes. 
Her 25-year-old spouse, Javier Sangucho, the father of their two young children, worked at the property.
"He did the painting. He had just gone down to rest a bit when it happened," the 24-year-old woman told AFP.
"It" was the earthquake, a 7.8-magnitude monster that late Saturday toppled buildings along the coast and a ways inland, killing by last count more than 270 people and injuring at least 2,500.
The toll, authorities say, is certain to rise in the next days.
A dozen men, friends and relatives, helped Paladines pick away at the rubble.
Cracks on buildings left standing hint that the structures may be too fragile to withstand the dozens of aftershocks rattling the region.© Provided by AFP Cracks on buildings left standing hint that the structures may be too fragile to withstand the dozens of aftershocks rattling the region. The group had been at it for more than a day, ever since the earth shook and brought down the hotel and many other buildings along the town's main road.
A helmeted fireman finally turned up with a jackhammer to chip apart the concrete floor that had collapsed on Paladines' husband.
Energized by the mechanical aid, Paladines redoubled her own manual efforts. Tears flooded down her cheeks as she hurled debris aside.
- Overwhelmed fire brigade -
The captain of the fire brigade, Javier Carpo, said he had just 30 men and women under his command to help in a town ravaged from end to end. The team has more pleas for help than they could handle.
"Yesterday, we brought out the bodies of three children from a hotel," he said.
People are forced to sleep outside after homes were brought down© Provided by AFP People are forced to sleep outside after homes were brought down
The quake destroyed and damaged homes, shops and hotels across this coastal town of some 200,000.
Cracks on buildings left standing hint that the structures may be too fragile to withstand the dozens of aftershocks rattling the region.
Some earthmovers and trucks arrived in Manta late Sunday to help remove debris.
"Throughout the town there are a lot of people trapped," Carpo said, with a resigned air. "We don't know how many."
He left to inspect a set of ruins that had attracted the attention of several hungry cats.
Stench of death
In the nearby district of Tarqui, the stench of decaying flesh floated over everything.
Manuel Bailon, 49, prepared to lie down for the night in his neighbor's trash shelter, close to what remained of his shattered brick home.
The death toll is certain to rise further, authorities have warned.© Provided by AFP The death toll is certain to rise further, authorities have warned. On the exposed first floor of his house part of a bathroom wall still stood, with toothbrushes and toothpaste still in their holders.
"We are helping each other," Bailon said, gesturing towards alleys filled with rubble. Crumpled family photos and toys covered in white dust were among the debris.
On the road between Manta and Portoviejo, another hard-hit town, lines of cars stretched endlessly at fuel stations.
There is still fuel, but little else.
'No water' 
"There's no water, no electricity, and if it rains like the other night everything will be soaked," said Karina Bone Valiviese, 39.
The quake survivor attempted to place a plastic sheet over her meager belongings, only to see the wind tear off the flimsy protection.
The mother of four and already a grandmother twice over, Valiviese took refuge with her family in the courtyard of a local church in Portoviejo.
Some 20 families were already there, some with mattresses and armchairs recovered from the wreckage. Someone had even recovered a refrigerator.
The earth had swallowed their homes, which had stood along a road on the side of a river which was now a small lake.
"The earth opened up and the water rose," Valiviese said.
She and several others, such as Yesica Geomara, 36, complained that nobody had come to help them, or even check to see how they were doing.
Her face furrowed with frustration, Geomara steeled herself as she expected to spend the next several nights sleeping outdoors.
"We had just finished our home six months ago. We've lost everything," said her husband, Nilson Moreira, a 46-year-old lathe worker.
"But my machines are still in there, my tools. We're worried about looters."

বুধবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৬

রাজধানীসহ সারাদেশে ৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে ।

রাজধানীসহ সারাদেশে ৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে ।

রাজধানীসহ সারাদেশে ৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে । বুধবার সন্ধ্যা ৭টা ৫৭ মিনিটে এ ভূকম্পন অনুভূত হয়।প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে  ঢাকা  থেকে ৪৬০ কিলোমিট‍ার দূরে বাংলাদেশ-ভারত- মায়ানমার সীমান্তে ভূমিকম্পের কেন্দ্র। ভূপৃষ্ঠ থেকে এর গভীরতা ১২০ কিলোমিটার।

প্রাথমিকভাবে অনেকে ভূমিকম্পের মাত্রা ৭.২ বলে জানিয়েছে। তবে এই সম্পর্কে এখনো আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে কোন সঠিক সংবাদ পাওয়া যায়নি। ফেসবুক পেজে সাথে সাথেই ভুমিকম্পন সম্পর্কে সবার কাছে জানতে চাওয়া হলে তাতক্ষনিক ভাবে পাঠকের মন্তব্যে জানা গেছে  ধরনের ক্ষতিক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।
ভূমিকম্পের পর ইন্টারনেট সংযোগসহ মোবাইল নেটওয়ার্কে সমস্যার কথা জানা গেছে।
এদিকে গত ৫ এপ্রিলও দেশের বিভিন্ন স্থানে মৃদু ভূকম্পন অনুভূত হয়।