দিয়ে ভিডিও প্রকাশ করেছে ইরাক ও সিরিয়াভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস)। সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় মাধ্যম দুটিতে জঙ্গিবাদ-সংশ্লিষ্ট তথ্যের আদান-প্রদান বন্ধ করে দেওয়ার উদ্যোগে ক্ষুব্ধ হয়ে এমন হুমকি দেওয়া হয় বলে জানা গেছে। খবর দ্য গার্ডিয়ানের।
টুইটার কর্তৃপক্ষ বলেছে, সামাজিক যোগাযোগের এই মাধ্যমটিতে সন্ত্রাসীদের পোস্ট করা তথ্য ও ছবিসংবলিত উপকরণ জব্দের চেষ্টা গ্রহণের পর থেকে আইএসের হুমকি পাওয়াটা একটা নৈমিত্তিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে।
আইএসের প্রকাশিত ২৫ মিনিটের ওই ভিডিওতে ফেসবুকের সিইও মার্ক জাকারবার্গ ও টুইটারের সিইও জ্যাক ডরসের পাশাপাশি দুটি ছবি দেখা যায়। এই ছবিতে বন্দুকের গুলির চিহ্ন রয়েছে।
আইএসের সাম্প্রতিকতম ভিডিওতে বার্তা দেওয়া হয়েছে, ‘যদি তোমরা আমাদের একটা অ্যাকাউন্ট বন্ধ করো, তবে আমরা দশটা খুলব এবং শিগগিরই তোমাদের শেষ করার পর নাম মুছে ফেলব। আমরা যা বলি তা যে সত্যি, সেটা তোমরা দেখতে পারবে।’
ভিডিওতে দাবি করা হয়, ফেসবুকের ১০ হাজারের বেশি অ্যাকাউন্ট তাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আরও রয়েছে দেড় শ ফেসবুক গ্রুপ ও পাঁচ হাজার টুইটার প্রোফাইল।
টুইটারের একজন মুখপাত্র বলেন, এ রকম হুমকি নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হওয়ায় এই ভিডিওর কোনো সাড়া দেবেন না তাঁরা। তবে এমন কতগুলো হুমকি প্রতিষ্ঠানটি পেয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে অস্বীকৃতি জানান তিনি।
এই হুমকির বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকো পুলিশ বিভাগের কর্মকর্তা উইলসন এনজি বলেন, টুইটার সদর দপ্তরের বিরুদ্ধে কোনো ‘বিশ্বাসযোগ্য হুমকির’ ব্যাপারে তাঁর জানা নেই।
প্রসঙ্গত, অনলাইনে জঙ্গি তৎপরতা মোকাবিলার উপায় নিয়ে গত জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে যাঁরা বৈঠক করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে ফেসবুক ও টুইটারের প্রতিনিধিরাও ছিলেন। সূত্র-বিডি নিউজ ডেস্ক।
টুইটার কর্তৃপক্ষ বলেছে, সামাজিক যোগাযোগের এই মাধ্যমটিতে সন্ত্রাসীদের পোস্ট করা তথ্য ও ছবিসংবলিত উপকরণ জব্দের চেষ্টা গ্রহণের পর থেকে আইএসের হুমকি পাওয়াটা একটা নৈমিত্তিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে।
আইএসের প্রকাশিত ২৫ মিনিটের ওই ভিডিওতে ফেসবুকের সিইও মার্ক জাকারবার্গ ও টুইটারের সিইও জ্যাক ডরসের পাশাপাশি দুটি ছবি দেখা যায়। এই ছবিতে বন্দুকের গুলির চিহ্ন রয়েছে।
আইএসের সাম্প্রতিকতম ভিডিওতে বার্তা দেওয়া হয়েছে, ‘যদি তোমরা আমাদের একটা অ্যাকাউন্ট বন্ধ করো, তবে আমরা দশটা খুলব এবং শিগগিরই তোমাদের শেষ করার পর নাম মুছে ফেলব। আমরা যা বলি তা যে সত্যি, সেটা তোমরা দেখতে পারবে।’
ভিডিওতে দাবি করা হয়, ফেসবুকের ১০ হাজারের বেশি অ্যাকাউন্ট তাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আরও রয়েছে দেড় শ ফেসবুক গ্রুপ ও পাঁচ হাজার টুইটার প্রোফাইল।
টুইটারের একজন মুখপাত্র বলেন, এ রকম হুমকি নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হওয়ায় এই ভিডিওর কোনো সাড়া দেবেন না তাঁরা। তবে এমন কতগুলো হুমকি প্রতিষ্ঠানটি পেয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে অস্বীকৃতি জানান তিনি।
এই হুমকির বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকো পুলিশ বিভাগের কর্মকর্তা উইলসন এনজি বলেন, টুইটার সদর দপ্তরের বিরুদ্ধে কোনো ‘বিশ্বাসযোগ্য হুমকির’ ব্যাপারে তাঁর জানা নেই।
প্রসঙ্গত, অনলাইনে জঙ্গি তৎপরতা মোকাবিলার উপায় নিয়ে গত জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে যাঁরা বৈঠক করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে ফেসবুক ও টুইটারের প্রতিনিধিরাও ছিলেন। সূত্র-বিডি নিউজ ডেস্ক।
0 comments: