ইতিহাসের সবচেয়ে বড় পরমাণু বোমা প্রদর্শনীর পরিকল্পনা নিয়েছে রাশিয়ার সরকার। তবে, ‘টিসার বোম্বা’ নামের বড় বোমাটি সরাসরি প্রদর্শনীতে আনা হবে না বরং তার জায়গায় হবহু নকল কপি দেখানো হবে।
আগামী পহেলা সেপ্টেম্বর থেকে ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত রাশিয়ার রাজধানী মস্কোয় এ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে। রাশিয়ার আণবিক বোমা তৈরির ৭০তম বার্ষিকী উপলক্ষে এ প্রদর্শনী হতে যাচ্ছে।
রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত রুশ অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রোজাটম স্টেট অ্যাটোমিক এনার্জি কর্পোরেশন মস্কোয় এ প্রদর্শনীর আয়োজন করবে। সংস্থাটি এক বিবৃতিতে বলেছে, আসন্ন এ প্রদর্শনীর মূল আকর্ষণ হবে এএন-৬০২ যা ‘টিসার বোম্বা’ নামে পরিচিত।
১৯৬১ সালে রাশিয়া আর্কটিক মহাসাগরে বিশাল আকারের পরমাণু বোমার পরীক্ষা চালায় এবং এর বিস্ফোরণ ক্ষমতা ছিল ৫৭ থেকে ৫৮.৬ মেগাটন। বিস্ফোরণের পর বিশাল আকারের আগুনের কুণ্ডলি ওঠে যা ১,০০০ কিলোমিটার দূর থেকে দেখা যায়। এছাড়া, আকাশে ৬৭ কিলোমিটার উচ্চতায় মাশরুমের মতো মেঘের সৃষ্টি হয়। রুশ পরমাণু বোমার পরীক্ষার পর ৮০০ কিলোমিটার দূরের ঘরবাড়ির জানালার কাঁচ ভেঙে গিয়েছিল। এছাড়া, প্রায় ৪০ মিনিট ধরে রেডিও সিগন্যাল বাধাগ্রস্ত হয়।
আগামী পহেলা সেপ্টেম্বর থেকে ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত রাশিয়ার রাজধানী মস্কোয় এ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে। রাশিয়ার আণবিক বোমা তৈরির ৭০তম বার্ষিকী উপলক্ষে এ প্রদর্শনী হতে যাচ্ছে।
রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত রুশ অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রোজাটম স্টেট অ্যাটোমিক এনার্জি কর্পোরেশন মস্কোয় এ প্রদর্শনীর আয়োজন করবে। সংস্থাটি এক বিবৃতিতে বলেছে, আসন্ন এ প্রদর্শনীর মূল আকর্ষণ হবে এএন-৬০২ যা ‘টিসার বোম্বা’ নামে পরিচিত।
১৯৬১ সালে রাশিয়া আর্কটিক মহাসাগরে বিশাল আকারের পরমাণু বোমার পরীক্ষা চালায় এবং এর বিস্ফোরণ ক্ষমতা ছিল ৫৭ থেকে ৫৮.৬ মেগাটন। বিস্ফোরণের পর বিশাল আকারের আগুনের কুণ্ডলি ওঠে যা ১,০০০ কিলোমিটার দূর থেকে দেখা যায়। এছাড়া, আকাশে ৬৭ কিলোমিটার উচ্চতায় মাশরুমের মতো মেঘের সৃষ্টি হয়। রুশ পরমাণু বোমার পরীক্ষার পর ৮০০ কিলোমিটার দূরের ঘরবাড়ির জানালার কাঁচ ভেঙে গিয়েছিল। এছাড়া, প্রায় ৪০ মিনিট ধরে রেডিও সিগন্যাল বাধাগ্রস্ত হয়।
0 comments: