শুক্রবার, ১ জানুয়ারী, ২০১৬

নতুন বছর ভালো কাটুক, সম্পর্ক দৃঢ় হোক, পৃথিবীতে শান্তি নেমে আসুক।

বিধিনিষেধ ছিল। ছিল কড়া নিরাপত্তা। তার মধ্যেও থেমে ছিল না উদযাপন।
 গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে খ্রিষ্টীয় বছরের শেষ দিনটিকে বিদায় জানিয়েছে মানুষ। একই সঙ্গে তারা নতুন বছরকে বরণ করেছে। বিপুল প্রত্যাশা আর সম্ভাবনার স্বপ্ন নিয়ে নতুন দিনের আলো ফুটেছে। 
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও এবার বর্ষবরণ নিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা একটু বেশিই ছিল। সে কারণে নিরাপত্তায় ছিল বাড়তি কড়াকড়ি। 
নিরাপত্তার প্রশ্নে কোনো ছাড় না দেওয়ার কথা আগেভাগেই জানিয়ে দেয় পুলিশ। নিরাপত্তার বিষয়ে কঠোর হতে সরকারের উচ্চপর্যায় থেকেও আসে নির্দেশ।
 সন্ধ্যার পর প্রকাশ্যে বর্ষবরণের সব রকমের অনুষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়। তারকা হোটেল বা ক্লাবের অনুষ্ঠানে নিজস্ব নিরাপত্তা নিশ্চিত করে কর্তৃপক্ষ। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাজারো সদস্য ঢাকায় দায়িত্ব পালন করেন। নিরাপত্তার খাতিরে চলে বাড়তি তল্লাশি।রাজধানীর খিলগাঁও সি ব্লক জাগরণী সংসদ সংলগ্ন খেলার মাঠে গতকাল বৃহস্পতিবার থার্টি ফার্স্টের উৎসবে ছিল এই বর্ণিল আতশবাজি। ছবি: মহিউদ্দিন সোহেল
 বিধিনিষেধ আর কড়াকড়ির মধ্যেও থেমে থাকেনি উৎসব। সীমিত পরিসরে, নিজ নিজ এলাকায়, ভবনের ছাদে বা ঘরোয়া পরিবেশে ২০১৫ সালকে বিদায় জানিয়েছে নগরবাসী। পুরোনো ক্ষত ভুলে গিয়ে নতুন আশায় বুক বেঁধে ২০১৬ সালকে তারা স্বাগত জানিয়েছে।
 রাজধানীর কোনো কোনো এলাকায় থেমে থেমে পটকা ফাটানো হয়েছে। পোড়ানো হয়েছে আতশবাজি। কেউ উড়িয়েছে ফানুস। বন্ধুরা, স্বজনেরা জড়ো হয়ে হইচই করেছে। কেক কেটেছে। জমজমাট বারবিকিউ পার্টি করেছে। প্রাণ খুলে গান ধরে আড্ডা মাত করেছে কেউ কেউ।
 সন্ধ্যার পর ফেসবুক সরগরম হয়ে ওঠে। সেখানে রাতভর চলে আনাগোনা। স্ট্যাটাস, সেলফি, দেয়ালচিত্রে চলে বর্ষবরণ।
 উদযাপন ও আয়োজন যেমনই হোক না কেন, সবারই চাওয়া—নতুন বছর ভালো কাটুক, সম্পর্ক দৃঢ় হোক, বিধিনিষেধ ছিল। ছিল কড়া নিরাপত্তা। তার মধ্যেও থেমে ছিল না উদযাপন।
 গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে খ্রিষ্টীয় বছরের শেষ দিনটিকে বিদায় জানিয়েছে মানুষ। একই সঙ্গে তারা নতুন বছরকে বরণ করেছে। বিপুল প্রত্যাশা আর সম্ভাবনার স্বপ্ন নিয়ে নতুন দিনের আলো ফুটেছে। 
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও এবার বর্ষবরণ নিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা একটু বেশিই ছিল। সে কারণে নিরাপত্তায় ছিল বাড়তি কড়াকড়ি। 
নিরাপত্তার প্রশ্নে কোনো ছাড় না দেওয়ার কথা আগেভাগেই জানিয়ে দেয় পুলিশ। নিরাপত্তার বিষয়ে কঠোর হতে সরকারের উচ্চপর্যায় থেকেও আসে নির্দেশ।
 সন্ধ্যার পর প্রকাশ্যে বর্ষবরণের সব রকমের অনুষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়। তারকা হোটেল বা ক্লাবের অনুষ্ঠানে নিজস্ব নিরাপত্তা নিশ্চিত করে কর্তৃপক্ষ। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাজারো সদস্য ঢাকায় দায়িত্ব পালন করেন। নিরাপত্তার খাতিরে চলে বাড়তি তল্লাশি।রাজধানীর খিলগাঁও সি ব্লক জাগরণী সংসদ সংলগ্ন খেলার মাঠে গতকাল বৃহস্পতিবার থার্টি ফার্স্টের উৎসবে ছিল এই বর্ণিল আতশবাজি। ছবি: মহিউদ্দিন সোহেল
 বিধিনিষেধ আর কড়াকড়ির মধ্যেও থেমে থাকেনি উৎসব। সীমিত পরিসরে, নিজ নিজ এলাকায়, ভবনের ছাদে বা ঘরোয়া পরিবেশে ২০১৫ সালকে বিদায় জানিয়েছে নগরবাসী। পুরোনো ক্ষত ভুলে গিয়ে নতুন আশায় বুক বেঁধে ২০১৬ সালকে তারা স্বাগত জানিয়েছে।
 রাজধানীর কোনো কোনো এলাকায় থেমে থেমে পটকা ফাটানো হয়েছে। পোড়ানো হয়েছে আতশবাজি। কেউ উড়িয়েছে ফানুস। বন্ধুরা, স্বজনেরা জড়ো হয়ে হইচই করেছে। কেক কেটেছে। জমজমাট বারবিকিউ পার্টি করেছে। প্রাণ খুলে গান ধরে আড্ডা মাত করেছে কেউ কেউ।
 সন্ধ্যার পর ফেসবুক সরগরম হয়ে ওঠে। সেখানে রাতভর চলে আনাগোনা। স্ট্যাটাস, সেলফি, দেয়ালচিত্রে চলে বর্ষবরণ।
 উদযাপন ও আয়োজন যেমনই হোক না কেন, সবারই চাওয়া—নতুন বছর ভালো কাটুক, সম্পর্ক দৃঢ় হোক, পৃথিবীতে শান্তি নেমে আসুক।




SHARE THIS

Author:

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.

0 comments: