রবিবার, ২০ মার্চ, ২০১৬

বাংলাদেশের উচিত ভারতে চলমান টি২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বর্জন করা!

বাংলাদেশের উচিত ভারতে চলমান টি২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বর্জন করা!

‘শান্ত হাসিব আনন্দ’ নামের এক ফেসবুক আইডি থেকে দেওয়া স্ট্যাটাসে লেখা হয়েছে, ‘ক্রিকেট ভদ্রলোকের খেলা। কিন্তু আইসিসি এটাকে দুর্নীতি ও প্রতারণার খেলায় পরিণত করেছে।’

‘আল মাহমুদ’ নামের এক ফেসবুক আইডি থেকে দেওয়া স্ট্যাটাসে লেখা হয়েছে, ‘ইন্ডিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসিকে বিদ্রূপ করে বলা) অবশেষে তাসকিন ও সানিকে নিষিদ্ধ করেছে। আইসিসি এবার তাদের সত্যিকার চরিত্রটা দেখিয়েছে।’

‘খন্দকার আলি ইরফান’ নামের এক ফেসবুক আইডি থেকে দেওয়া স্ট্যাটাসে লেখা হয়েছে, ‘আমার সন্দেহ হচ্ছিল যে তাসকিন ও সানি নিষিদ্ধ হবেন। আইসিসির উচিত এখন থেকে বোলিং অ্যাকশনের পরীক্ষার বিচারে রোবট (মানুষ নয়) ব্যবহার করা। নয়তো ভবিষ্যতেও সবগুলো পরীক্ষার ফল নেতিবাচক হবে।

এই আইডি থেকে আরো লেখা হয়েছে, আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি, যদি আমাদের বোলাদের অ্যাকশন অবৈধ হয় তাহলে বিশ্বের আর কোনো বোলারেরই বোলিং অ্যাকশন বৈধ নয়।

‘আলমগীর হোসেন’ নামের এক ফেসবুক আইডি থেকে দেওয়া স্ট্যাটাসে লেখা হয়েছে, ‘এটা (তাসকিন-সানিকে নিষিদ্ধ করা) সবচাইতে মজার জোকস।’

আর ‘আশিকুর রহমান’ নামের এক ফেসবুক আইডি থেকে দেওয়া স্ট্যাটাসে লেখা হয়েছে, ‘আমার মনে হয় তাসকিন-সানির সমর্থনে বাংলাদেশের উচিত বিশ্বকাপ বয়কট করা। তাহলেই তো ভারত জিতে গেল। আইসিসিকে (ইন্ডিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল) অভিনন্দন।’

আশিকুরের মতো এমন অসংখ্য ভক্ত ফেসবুকে দাবি তুলেছেন যে আইসিসির সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ হিসেবে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বয়কট করা উচিত। যদিও এটা পেশাদারিত্বের কথা নয়; কেবলই বাংলাদেশের ক্রিকেটের প্রতি আন্তরিক ভালোবাসা থেকে জন্ম নেওয়া অকৃত্রিম আবেগের বহিঃপ্রকাশ । 
আইসিসির পক্ষ থেকে বোলিং অ্যাকশন অবৈধ এমনটা জানিয়ে শনিবার বাংলাদেশের পেসার তাসকিন আহমেদ ও স্পিনার আরাফাত সানিকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের এই সিদ্ধান্ত মেনে নিতে পারছেন না দেশের ক্রিকেট ভক্তরা। বিশেষত, পেসার তাসকিনের বোলিং অ্যাকশন কখনোই অবৈধ (বল করার সময় কনুই ১৫ ডিগ্রির চেয়ে বেশি বেঁকে যাওয়া) নয় বলেই দাবি তাদের।

এই দুজনের বোলিং অ্যাকশন নিয়ে আপত্তি ওঠার পর থেকেই বিষয়টিকে প্রতিবেশী দেশ ভারত ও আইসিসির চক্রান্ত হিসেবে দেখছিলেন বাংলাদেশি ভক্তদের অনেকেই। শনিবার তাসকিন-সানি নিষিদ্ধ হওয়ার পর তাদের সেই ক্ষোভ বেড়েছে বহুগুণ।

সামাজিক যোগাযোগের দুই জনপ্রিয় সাইট ফেসবুক ও টুইটারে বাংলাদেশি ভক্তদের সেই ক্ষোভের উত্তাল ঢেউ উঠেছে। ক্ষুব্ধ ভক্তদের অনেকেই দাবি তুলেছেন,


SHARE THIS

Author:

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.

0 comments: